জম্মু ও কাশ্মীরের মানচিত্র
| |
স্থানাঙ্ক (শ্রীনগর): ৩৩.৪৫° উত্তর ৭৬.২৪° পূর্বস্থানাঙ্ক: ৩৩.৪৫° উত্তর ৭৬.২৪° পূর্ব | ![]() | |
দেশ | ![]() |
---|---|
স্থাপিত | ২৬ অক্টোবর, ১৯৪৭ |
রাজধানী | |
বৃহত্তম শহর | শ্রীনগর |
জেলার সংখ্যা | ২২ |
সরকার[*] | |
• উপ রাজ্যপাল | সত্যপাল মালিক |
• মুখ্যমন্ত্রী | বর্তমানে শূন্য |
• বিধানসভা | দ্বিকক্ষীয় (৮৯ + ৩৬ আসন) |
আয়তন | |
• মোট | ২২২২৩৬ কিমি২ (৮৫৮০৬ বর্গমাইল) |
এলাকার ক্রম | ৬ষ্ঠ |
উচ্চতা | ৩২৭ মিটার (১০৭৩ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১,২৫,৪৮,৯২৬ |
• ক্রম | ১৮তম |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | IN-JK |
মানব উন্নয়ন সূচক | ![]() |
মানব উন্নয়ন সূচক ক্রম | ১৭তম (২০০৫) |
সাক্ষরতা | ৬৬.৭% (২১তম) |
সরকারি ভাষা | উর্দু |
জম্মু ও কাশ্মীর উপত্যকা এই দুই অঞ্চল নিয়ে জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি গঠিত। শ্রীনগর এই অঞ্চলের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী এবং জম্মু শীতকালীন রাজধানী। কাশ্মীর উপত্যকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। জম্মু অঞ্চলে অনেক হিন্দু মন্দির থাকায় এটি হিন্দুদের কাছে একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র
ইতিহাস
১৯২৫ সালে হরি সিং কাশ্মীরের রাজা হন। [১] ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভ পর্যন্ত তিনিই ছিলেন কাশ্মীরের শাসক। ১৯৪৭ সালে ভারত-বিভাজনের অন্যতম শর্ত ছিল, ভারতের দেশীয় রাজ্যের রাজারা ভারত বা পাকিস্তানে যোগ দিতে পারবেন, অথবা তাঁরা স্বাধীনতা বজায় রেখে শাসনকাজ চালাতে পারবেন। ১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর পাকিস্তান-সমর্থিত পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলার বিদ্রোহী নাগরিক এবং পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের পশতুন উপজাতিরা কাশ্মীর রাজ্য আক্রমণ করে।[২][২][৩]কাশ্মীরের রাজা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করলেও গভর্নর-জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেনের কাছে সহায়তা চাইলেন। কাশ্মীরের রাজা ভারতভুক্তির পক্ষে স্বাক্ষর করবেন, এই শর্তে মাউন্টব্যাটেন কাশ্মীরকে সাহায্য করতে রাজি হন।[৪] ১৯৪৭ সালের ২৬ অক্টোবর হরি সিং কাশ্মীরের ভারতভুক্তির চুক্তিতে সই করেন।[৫] ২৭ অক্টোবর তা ভারতের গভর্নর-জেনারেল কর্তৃক অনুমোদিত হয়।[৬] চুক্তি সই হওয়ার পর, ভারতীয় সেনা কাশ্মীরে প্রবেশ করে অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ভারত বিষয়টি রাষ্ট্রসংঘে উত্থাপন করে। রাষ্ট্রসংঘ ভারত ও পাকিস্তানকে তাদের অধিকৃত এলাকা খালি করে দিয়ে রাষ্ট্রসংঘের তত্ত্বাবধানে গণভোটের প্রস্তাব দেয়। ভারত প্রথমে এই প্রস্তাবে সম্মত হয়েছিল। কিন্তু ১৯৫২ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের নির্বাচিত গণপরিষদ ভারতভুক্তির পক্ষে ভোট দিলে ভারত গণভোটের বিপক্ষে মত দেয়।[৭] ভারত ও পাকিস্তানে রাষ্ট্রসংঘের সামরিক পর্যবেক্ষক গোষ্ঠী উভয় রাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধবিরতি তত্ত্বাবধানে আসে। এই গোষ্ঠীর কাজ ছিল, যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখা ও তদন্তের রিপোর্ট প্রত্যেক পক্ষ ও রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিবের কাছে জমা দেওয়া। যুদ্ধবিরতির শর্ত হিসেবে কাশ্মীর থেকে উভয় পক্ষের সেনা প্রত্যাহার ও গণভোটের প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু ভারত গণভোটে অসম্মত হয় এবং এজন্য পাকিস্তান সেনা প্রত্যাহারে অসম্মত হয়। ভারত গণভোট আয়োজনে অসম্মত হয় এজন্য যে, এটা নিশ্চিত ছিল যে গণভোটে মুসলিম অধ্যুষিত কাশ্মীরের বেশিরভাগ ভোটারই পাকিস্তানের পক্ষে ভোটদান করবেন ও এতে কাশ্মীরে ভারত ত্যাগের আন্দোলন আরো বেশী জোড়ালো হবে।
মুসলিম প্রধান কাশ্মীর ও অন্যান্য কারণকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হয়। এরপর ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ ও ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধ হয়।
প্রশাসন
সংবিধানের ৩৭০নং অনুচ্ছেদ
ভারতের সংবিধানে ৩৭০ ধারা অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল ১৯৪৯ সালের ১৭ অক্টোবর। এই ধারাবলে জম্মু-কাশ্মীরকে ভারতীয় সংবিধানের আওতামুক্ত রাখা হয় (অনুচ্ছেদ ১ ব্যতিরেকে) এবং ওই রাজ্যকে নিজস্ব সংবিধানের খসড়া তৈরির অনুমতি দেওয়া হয়। এই ধারা বলে ওই রাজ্যে সংসদের ক্ষমতা সীমিত। ভারতভুক্তি সহ কোনও কেন্দ্রীয় আইন বলবৎ রাখার জন্য রাজ্যের মত নিলেই চলে। কিন্তু অন্যান্য বিষয়ে রাজ্য সরকারের একমত হওয়া আবশ্যক। ১৯৪৭ সালে, ব্রিটিশ ভারতকে ভারত ও পাকিস্তানে বিভাজন করে ভারতীয় সাংবিধানিক আইন কার্যকর হওয়ার সময়কাল থেকেই ভারতভুক্তির বিষয়টি কার্যকরী হয়।ভারতভুক্তির শর্ত হিসেবে জম্মু কাশ্মীরে ভারতীয় সংসদ প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র ও যোগাযোগ- এই তিনটি বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে ক্ষমতাধর।
৩৭০ ধারাকে সাময়িক বলে বিবেচনা করা যেতেই পারে। জম্মু কাশ্মীর বিধানসভা এ ধারা পরিবর্তন করতে পারত, একে বিলোপ করতে পারত বা একে ধারণ করতে পারত। বিধানসভা একে ধারণ করার পক্ষে মত দেয়। আরেকটি ব্যাখ্যা হল- গণভোট না হওয়া পর্যন্ত ভারতভুক্তির সিদ্ধান্ত সাময়িক বলে গণ্য।
রাষ্ট্রপতির আদেশের ভিত্তিতে অনুচ্ছেদ ৩৭০ (৩) বিলোপ করা যেতেই পারে। তবে তেমন নির্দেশের জন্য জম্মু কাশ্মীরের গণপরিষদের সম্মতি প্রয়োজন। কিন্তু গণপরিষদ বিলুপ্ত হয়ে গেছে ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫৭-তে। ফলে একটা মত হল, ৩৭০ ধারা আর বিলোপ করা যেতে পারে না। তবে এ ব্যাপারে আরেকটি মতও রয়েছে, সেটা হল রাজ্য বিধানসভার সম্মতিক্রমে এই বিলোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে।
৩৭০ ধারার ১ নং অনুচ্ছেদ উল্লিখিত হয়েছে, যেখানে রাজ্যগুলির তালিকায় জম্মু-কাশ্মীরকে রাখা হয়েছে। বলা হয়েছে ৩৭০ ধারার মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মীরে সংবিধান লাগু হবে। তবে ১৯৬৩ সালের ২৭ নভেম্বর নেহরু লোকসভায় বলেছিলেন যে ৩৭০ ধারার ক্ষয় হয়েছে। জম্মু কাশ্মীরে ভারতীয় সংবিধান কার্যকর রাখার জন্য অন্তত ৪৫ বার ৩৭০ ধারা ব্যবহার করা হয়েছে। এ ভাবে রাষ্ট্রপতির আদেশের ভিত্তিতে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রায় নাকচ করা হয়েছে। ১৯৫৪ সালের নির্দেশ মোতাবেক প্রায় গোটা সংবিধানই, সমস্ত সংশোধনী সহ জম্মু-কাশ্মীরে কার্যকর করা হয়েছে। ৯৭টির মধ্যে ৯৪টি যুক্তরাষ্ট্রীয় তালিকা জম্মু কাশ্মীরে লাগু, ৩৯৫ টি অনুচ্ছেদের মধ্যে ২৬০টি রাজ্যে কার্যকর, ১৩টির মধ্যে ৭টি তফশিলও লাগু রয়েছে সেখানে।
জম্মু কাশ্মীরের সংবিধান সংশোধনের জন্য ৩৭০ ধারাকে একাধিকবার ব্যবহার করা হয়েছে যদিও ৩৭০ ধারার অন্তর্গত ভাবে রাষ্ট্রপতিরও সে ক্ষমতা নেই। পাঞ্জাবে এক বছরের বেশি রাষ্ট্রপতি শাসন জারি রাখতে সরকারের ৫৯তম, ৬৪ তম, ৬৭ তম এবং ৬৮তম সংবিধান সংশোধনী প্রয়োজন হয়েছিল। কিন্তু জম্মুকাশ্মীরের ক্ষেত্রে শুধু ৩৭০ ধারা প্রয়োগ করেই সে কাজ চলে যায়। তালিকাভুক্ত রাজ্যগুলির জন্য আইন প্রণয়নের জন্য প্রয়োজনীয় ২৪৯ নং অনুচ্ছেদ জম্মু কাশ্মীরে লাগু করার জন্য বিধানসভায় কোনও প্রস্তাব পাশ করানো হয়নি, রাজ্যপালের সুপারিশের ভিত্তিতেই তা কার্যকর হয়ে যায়। এসব দিক থেকে দেখলে ৩৭০ ধারা জম্মু কাশ্মীরের অধিকারকে অন্য রাজ্যগুলির তুলনায় খর্ব করে। এখন ৩৭০ ধারা, জম্মু কাশ্মীরের থেকে ভারত রাষ্ট্রের পক্ষে বেশি সহায়ক।
২০১৯ সালের ৫ আগস্ট ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ৩৭০ ধারা এবং ৩৫ (ক) ধারা কে অকার্যকর করে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা খর্ব করেন। এবং জম্মু ও কাশ্মীরকে দুটি ভাগে বিভক্ত করে সেই দুটিকে ভারতের দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
জম্মু কাশ্মীরের সংবিধানের ৩ নং অনুচ্ছেদে বলা রয়েছে যে জম্মু কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
জম্মু ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরের দুটি প্রশাসনিক বিভাগের একটি। এটি জম্মু,, ডোড, কাঠুয়া, রামবান, রেয়াসি, কিশ্তওয়ার, পুঞ্চ, রাজৌরী, উধমপুর এবং সাম্বা জেলা নিয়ে গঠিত। পীর পাঞ্জাল পর্বত সহ বেশিরভাগ জমি পাহাড়ী বা পর্বতমালা, যা এটিকে কাশ্মীর উপত্যকা থেকে পৃথক করে এবং পূর্বে দোদা এবং কিস্ত্বার জেলাগুলি গ্রেট হিমালয়ের অংশ। এই বিভাগের প্রধান নদী হ'ল চেনাব। চেনাব উপত্যকা জম্মু অঞ্চলের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ।[৬][৭]
জম্মু শহর জম্মু বিভাগের বৃহত্তম শহর এবং জম্মু ও কাশ্মীরের শীতকালিন রাজধানী। এটি মন্দিরের শহর নামেও পরিচিত, কারণ এই শহরে অনেক মন্দির এবং পবিত্র স্থান রয়েছে, সঙ্গে চকচকে শিখররা আকাশে উড়তে দেখা যায়, যা শহরের আকাশে লম্বা হয়ে একটি পবিত্র দিগন্ত এবং শান্তিপূর্ণ শহরের আভাস তৈরি করে।
ভারতের কয়েকটি জনপ্রিয় হিন্দু মন্দির জম্মুতে অবস্থিত, যেমন জম্মুর বৈষ্ণো দেবী মন্দির হিন্দুদের একটি প্রধান তীর্থস্থান। জম্মুর বেশিরভাগ জনগোষ্ঠী হিন্দু ধর্ম অনুশীলন করে,[৮] যদিও ইসলাম ও শিখ ধর্ম এই অঞ্চলে একটি শক্তিশালী সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য উপভোগ করে। তুলনামূলকভাবে উন্নত অবকাঠামোর কারণে জম্মু কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
কাশ্মীর উপত্যকা ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর অংশে অবস্থিত। উপত্যকাটি দক্ষিণ-পশ্চিমে পীর পাঞ্জাল রেঞ্জ দ্বারা বেষ্টিত এবং উত্তরপূর্বকোণে হিমালয় রেঞ্জ দ্বারা বেষ্টিত। এটি আনুমানিক ১৩৫ কিমি দীর্ঘ এবং ৩২ কিমি প্রশস্থ, ঝিলাম নদী দ্বারা নিষ্কাশিত।[৩]
কাশ্মীর বিভাগ ভারতীয় জম্মু ও কাশ্মীরের তিনটি প্রশাসনিক বিভাগগুলির মধ্যে একটি। কাশ্মীর বিভাগটির সঙ্গে দক্ষিণে জম্মু বিভাগ ও পূর্বে লাদাখ-এর সীমানা রয়েছে, যদিও নিয়ন্ত্রণ রেখা বিভাগটির উত্তর ও পশ্চিম সীমান্ত গঠন করেছে। এই বিভাগে নিম্নোক্ত জেলা সমূহ রয়েছে: অনন্তনাগ, বারামুল্লা, বুডগাম, বান্ডিপোর, গান্দারবাল, কুপওয়ারা, কুলগাম, পুলওয়ামা, শোপিয়ান এবং শ্রীনগর।
রাজ্য | ||
---|---|---|
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল | ||
সম্পর্কিত বিষয় |
বিভাগ ও জেলাসমূহ
জম্মু বিভাগ
পরিসংখ্যান [১]কাশ্মীর উপত্যকা বিভাগ
লাদাখ বিভাগ
জেলার নাম | সদরদপ্তর | আয়তন (বর্গ কিমি) | জনসংখ্যা ২০০১ জনগণনা |
জনসংখ্যা ২০১১ জনগণনা | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জম্মু জেলা | জম্মু | ৩,০৯৭ | ১৩,৪৩,৭৫৬ | ১৫,২৬,৪০৬ | ||||||||
ডোডা জেলা | ডোডা | ২,৩০৬ | ৩,২০,২৫৬ | ৪,০৯,৫৭৬ | ||||||||
কিশ্তওয়ার জেলা | কিশ্তওয়ার | ১,৯০,৮৪৩ | ২,৩১,০৩৭ | |||||||||
রাজৌরি জেলা | রাজৌরি | ২,৬৩০ | ৪,৮৩,২৮৪ | ৬,১৯,২৬৬ | ||||||||
রেয়াসি জেলা | রেয়াসি | ২,৬৮,৪৪১ | ৩,১৪,৭১৪ | |||||||||
উধমপুর জেলা | উধমপুর | ৪,৫৫০ | ৪,৭৫,০৬৮ | ৫,৫৫,৩৫৭ | ||||||||
রামবন জেলা | রামবন | ১,৮০,৮৩০ | ২,৮৩,৩১৩ | |||||||||
কাঠুয়া জেলা | কাঠুয়া | ২,৬৫১ | ৫,৫০,০৮৪ | ৬,১৫,৭১১ | ||||||||
সাম্বা জেলা | সাম্বা | ২,৪৫,০১৬ | ৩,১৮,৬১১ | |||||||||
পুঞ্চ জেলা | পুঞ্চ | ১,৬৭৪ | ৩,৭২,৬১৩ | ৪,৭৬,৮২০ | ||||||||
মোট | ২৬,২৯৩ | ৪৪,৩০,১৯১ | ৫৩,৫০,৮১১ | |||||||||
জেলার নাম | সদরদপ্তর | আয়তন (km²) | জনসংখ্যা ২০০১ জনগণনা |
জনসংখ্যা ২০১১ জনগণনা | ||||||||
শ্রীনগর জেলা | শ্রীনগর | ২,২২৮ | ৯,৯০,৫৪৮ | ১২,৫০,১৭৩ | ||||||||
অনন্তনাগ জেলা | অনন্তনাগ | ৩,৯৮৪ | ৭,৩৪,৫৪৯ | ১০,৬৯,৭৪৯ | ||||||||
কুলগাম জেলা | কুলগাম | ৪,৩৭,৮৮৫ | ৪,২৩,১৮১ | |||||||||
পুলওয়ামা জেলা | পুলওয়ামা | ১,৩৯৮ | ৪,৪১,২৭৫ | ৫,৭০,০৬০ | ||||||||
শোপিয়ান জেলা | শোপিয়ান | ২,১১,৩৩২ | ২,৬৫,৯৬০ | |||||||||
বুডগাম জেলা | বুডগাম | ১,৩৭১ | ৬,২৯,৩০৯ | ৭,৫৫,৩৩১ | ||||||||
গান্দারবাল জেলা | গান্দারবাল | ২,১১,৮৯৯ | ২,৯৭,০০৩ | |||||||||
বান্দিপুর জেলা | বান্দিপুর | ৩,১৬,৪৩৬ | ৩,৮৫,০৯৯ | |||||||||
বারমুলা জেলা | বারমুলা | ৪,৫৮৮ | ৮,৫৩,৩৪৪ | ১০,১৫,৫০৩ | ||||||||
কুপওয়ারা জেলা | কুপওয়ারা | ২,৩৭৯ | ৬,৫০,৩৯৩ | ৮,৭৫,৫৬৪ | ||||||||
মোট | ১৫,৯৪৮ | ৫৪,৭৬,৯৭০ | ৬৯,০৭,৬২৩ | |||||||||
জেলার নাম | সদরদপ্তর | আয়তন (km²) | জনসংখ্যা ২০০১ জনগণনা |
জনসংখ্যা ২০১১ জনগণনা | ||||||||
কার্গিল জেলা | কার্গিল | ১৪,০৩৬ | ১,১৯,৩০৭ | ১,৪৩,৩৮৮ | ||||||||
লেহ জেলা | লেহ | ৪৫,১১০ | ১,১৭,২৩২ | ১,৪৭,১০৪ | ||||||||
মোট | ৫৯,১৪৬ | ২,৩৬,৫৩৯ | ২,৯০,৪৯২ | বিষয়শ্রেণী:জম্মু ও কাশ্মীরের জেলা
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
উপবিষয়শ্রেণীসমূহএই বিষয়শ্রেণীতে কেবলমাত্র নিচের উপবিষয়শ্রেণীটি আছে।ক
"জম্মু ও কাশ্মীরের জেলা" বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত নিবন্ধসমূহএই বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত মোট ৬টি পাতার মধ্যে ৬টি পাতা নিচে দেখানো হল। |
Comments
Post a Comment